স্বামী স্ত্রীর বয়সের ব্যবধান কত হওয়া উচিত?

 স্বামী স্ত্রীর বয়সের ব্যবধান কত হওয়া উচিত:


                 স্বামী ও স্ত্রী শব্দ দুটির মধ্যে কেমন একটা প্রেম প্রেম ভাব,তাই না! হুম, শুধু প্রেম নয়- গভীর রসায়ন বিরাজমান।তবে এই রসায়নের পরিপূর্ণতা তখনই উপলব্ধি করা সম্ভব হবে যখন স্বামী ও স্ত্রীর মধ্যে  বয়সের অনুপাত টা সঠিক হবে। স্বামী স্ত্রীর বয়সের অনুপাতের কথা উল্লেখ করতেই মনে পড়ে গেল নাইন ট্রেনের  ক্লাসের অঙ্কের কথা।ওখানে একটা কমন অঙ্ক থাকত ই - স্বামী স্ত্রীর বয়সের গড় অনুপাত কত? না এখানে আমরা কোন অঙ্ক টঙ্ক কষবো না। আমি অঙ্ক দেখলেই পালায়, ওর সঙ্গে আমার আদায় কাঁচ কলায়।আমরা আজ স্বামী স্ত্রীর মধ্যে বয়সের ব্যবধান কত হওয়া উচিত সেটা নিয়ে একটু গল্প সল্প করব।

          ভারতীয় আইন অনুযায়ী একটি মেয়ের বিবাহের বয়স আঠারো হওয়া বাঞ্ছনীয় এবং একটি ছেলের বয়স একুশ হওয়া আবশ্যক। অবশ্য আবার একটি নতুন আইন খুব শীঘ্রই আসতে চলেছে, ছেলে মেয়ের বিবাহের বয়স খুব সম্ভবত আরও বাড়ানো হবে এমনই একটি ঘোষণা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী করেছিলেন। যাইহোক,  তাহলে বর্তমান নিয়ম অনুযায়ী একটি ছেলে ও মেয়ের বিবাহের বয়সের ব্যবধান দাঁড়াচ্ছে তিন বছর

         ব্যবধান বলতে বোঝাছে, একটি মেয়ের বয়স আঠারো এবং একটি ছেলের বয়স একুশ না হলে বিবাহ করা যাবে না। কিন্তু তার মানে এই নয়, যে আঠারো বা একুশ বছর বয়সে পা দিলেই নাচতে নাচতে বিয়ে করে নিতে হবে। 


স্বামী স্ত্রীর বয়স
                        বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ 
                     চিত্র সূত্র- pixabay.com 


            আপনি বা আমরা আঠারো এবং একুশ বছর বয়সের আগে বিবাহ করতে পারব না কিন্তু তার পরে কত বছর বয়সে বিবাহ করা উচিত এটা কখনো অঙ্ক কষে বলা সম্ভব নয়। তবে আমি ব্যক্তি গত ভাবে মনে করি স্বামী স্ত্রীর মধ্যে বয়সের ব্যবধান কমপক্ষে পাঁচ বছর হওয়া উচিত । অবশ্য এর বেশিও হতে পারে আবার কম ও হতে পারে। একটি মেয়ে একটি ছেলের তুলনায় বুদ্ধির পরিপক্বতার দিক দিয়ে এগিয়ে থাকে। এই জন্যই সব সময় ছেলের বয়স টা একটু বেশি হলে দুজনের বোঝা পড়াটা ভালো হয়। কারণ তাঁর ও ততদিনে ম্যাচিওরিটি এসে যায়।

               তবে, আগেই আমি বললাম,  এর কোন বাঁধা ধরা নিয়ম নেই যে, ছেলে কে মেয়ের থেকে বড় হতে হবে বা একটি বেশি বয়সের মেয়ের সঙ্গে তার থেকে ছোট বয়সের ছেলের সাথে বিয়ে দেওয়া যাবে না বা যায় না। এমন বহু উদাহরণ আছে যাঁরা তাঁর স্ত্রীর তুলনায় বয়সে ছোট কিন্তু খুব সুখে শান্তিতে সংসার করছে। আমাদের সাধারণ পরিবারে যদি  মেয়ে ছেলের থেকে একটু বেশি বয়স হয় তাহলে সে বিবাহে সমালোচনার ঢেউ উঠে যায়। চারিদিক দিয়ে বিশ্রী বিশ্রী কথা ছুটে আসে। কিন্তু বিবাহের জন্য বয়সের থেকেও দুজনের মধ্যে মিল কতটা আছে, দুজন দুজনকে কতটা পছন্দ করছে বা চাইছে এটাই সব থেকে বেশি গুরুত্বপূর্ণ। আবার এমন দম্পতি ও আছে যাঁরা হয়তো,  স্বামীর তুলনায় স্ত্রীর বয়স খুব কম। তবুও তাঁরা ভীষণ সুখে আছে। 

            তবে আমি সমবয়সী বিবাহের বিরূদ্ধে। যদিও এখন বেশিরভাগ বিয়েই হচ্ছে সমবয়সীর মধ্যে। আমি কেন জানি না, সেই ছোট্ট থেকে,  মানে যখন থেকে বিয়ে সম্পর্কে একটু ধারণা এসেছে ( আমাদের ধারনা টাই এসেছে এখন কার তুলনায় অনেক পরে) তখন থেকেই আমি ক্লাস ফ্রেন্ড এর সঙ্গে প্রেম বা বিয়ে  কোনটাই পছন্দ করতাম না। 

          এখন বর্তমান তথ্য দেখে বুঝতে পারছি আমার ধারণা খারাপ ছিল না। আমি মনে করতাম সমবয়সীর সঙ্গে বিয়ে হলে, একটি ছেলে যখন যুবক হয়ে ওঠে, মেয়েটি ততদিনে সংসারের চাপে এবং অপরিণত বুদ্ধির কবলে পড়ে সে বুড়িয়ে যায়। ফলে ছেলেটির মেয়েটির প্রতি আগ্রহ কমে যায় এবং বার মুখো হয়। ( যদিও প্রচুর ব্যতিক্রম দম্পতিও আছে ) 

       তথ্য বলছে, সমবয়সী ছেলে মেয়ের বিবাহ হলে তাঁদের বিচ্ছেদের হার সব থেকে বেশি দেখা যায়। কারণ সমবয়সী হলে তাঁরা খুব অল্প বয়সে বিয়ে করে ফেলে। ফলে যে কারণে বিবাহ করা তার অনুভূতি কিছু দিন পরে নষ্ট হয়ে যায়। এবং মাথায় এসে পড়ে সংসার নামক এক যন্ত্রণা। এদিকে অল্প বয়সে বিবাহের ফলে তেমন ভাবে স্বাবলম্বী হতে পারে না। সমস্যা টা শুরু হয় এখানেই।

           সমীক্ষায় দেখা গেছে,  আঠাশ থেকে বত্রিশ বছরে বিয়ে করলে বিচ্ছেদের সম্ভাবনা কম থাকে।  অবশ্য আঠাশ বছর পর্যন্ত  কোন মেয়ে যদি বিয়ে না করে তাহলে তাঁর কপালে শনি আছে। মেয়েদের বয়স চব্বিশ পার হলেই তাঁর বাড়ির লোকজনের থেকে আশেপাশে লোকজনের চিন্তার শেষ থাকে না। তাঁদের যেন ব্লাডপ্রেসার বেড়ে যায়। যাঁর প্রত্যক্ষ ভুক্তভোগী আমি। সুযোগ যখন পেলাম তখন আমার গল্প একটু ছোট্ট করে বলি----

              আমি যখন ক্লাস টেন এ তখন আমার সমবয়সী আমার কাকার বড় মেয়ের বিয়ে হয়ে গেল। আমার তখন ফাইনাল পরীক্ষা চলছে। আমি পড়াশোনায় কোন দিন ও কোন হুনুদাস ছিলাম না তবে পড়তে বড় ভালোবাসতাম, বলা ভালো এখনো বাসি। তো আমার ইচ্ছা কলেজে যাবো। বিয়ের চিন্তা আমার ধারে পাশেও নেই। আমার ভাগ্য ভালো আমার বাবা হল আমার মনের আয়না। সে আমার মনের কথা আমার বলার আগে পড়ে নেয়। 

           যখন আমি উচ্চ মাধ্যমিক এর পরীক্ষা দেব তখন আমার থেকে অনেক ছোট কাকার আর একটি মেয়ের বিয়ে হয়ে গেল। সবার মাথা ব্যথা ও শুরু হয়ে গেল। সবার একটাই কথা, ইস্ ওর  ছোট বোন সংসার করা শুরু করে দিল ওর কি আর বিয়ে হবে। খেল এখনো বাকি, আমি যাইহোক করে কলেজের মুখ দেখলাম এবং মন দিয়ে পড়াশোনা করতে লাগলাম। তখন আমি লক্ষ্য করতাম,  সবার বিয়ে হচ্ছে  বা বিয়ে দিচ্ছে বটে কিন্তু এদের বিয়ে গুলো কেমন জানি!! দুজনের মধ্যে তেমন আত্মার মিল নেই, কেমন জানি যান্ত্রিক মতো। 

          ওদের দেখে আমার বিয়ে করার ইচ্ছা একেবারেই ঘুচল। বাবা কে জানালাম আমি এখনই বিয়ে করব না, আমি আরও পড়তে চাই। আমি নিজের পায়ে দাঁড়াতে চাই। বাবা তো আমার কথাতে খুব আনন্দ। বাবার সস্মতি পেলাম কিন্তু পরে আমার উপরে  চাপ আসতে থাকল-- । আমার থেকে অনেক ছোট্ট মেয়েদের বিয়ে হয়ে যেতে লাগল। সবাই উল্টো পাল্টা কথা বলতে  থাকল। আমি কারো কথায় কান না দিয়ে পড়তে থাকলাম। 

              পরে ঠিক করলাম,  বিয়ে জীবনে একবারই তো করব, তা আমি তাকেই বিয়ে করব আমার মন যাকে চাইবে। দরকার হলঃ কখনো বিয়ে করব না, কিন্তু বিবাহের নাম ঘোচানোর জন্য আমি বিবাহ করব না।

            অবশ্য কলেজে পড়তে পড়তে আমার রাজপুত্র আমার জীবনে এন্ট্রি নিল। তবে সমবয়সী কিন্তু না। আমার থেকে বড়। সবার মাথা ব্যথা আরও বাড়িয়ে বিয়ে টা করলাম। 

           যাইহোক,  আমার গল্পের ঝাঁপি এবার বন্ধ করি। কারণ আমার গল্প শেষ হবে না। আমি নিজেই একটা উপন্যাস। তাই বলছি, লোকের কথা না শুনে কোন বাঁধা ধরা নিয়মে না গিয়ে যখন তোমার মনে হবে আমি যাঁকে চাই তাঁকে পেয়েছি তখনই বিয়ে করা উচিত। আমাদের প্রত্যেকের মনে একটা ছবি আঁকা থাকে নিজের মানুষ টাকে নিয়ে। এবং সেই আঁকা ছবির মানুষ তোমার সামনে এসে উপস্থিত হলে, তোমার অনুভূতি তোমাকে আনন্দ দিয়ে বুঝিয়ে দেবে, বা জানিয়ে দেবে  যে, সে এসে গেছে। সে এক অন্য আবেশ। 


      চলুন এই বিষয়ে আরও কিছু কথা জানার চেষ্টা করি----



   ● বয়সের ব্যবধান:


               বয়সের ব্যবধান কমপক্ষে তিন বছর হওয়া প্রয়োজন। স্বামী  স্ত্রীর বয়সের ব্যবধান না থাকলে বা কম বয়সে বিয়ে করলে শারীরিক ও মানসিক সমস্যা দেখা দেয়। 

            গ্রামের দিকে খুব কম বয়সে ছেলে  মেয়ে বিয়ে করে। অনেক ছেলে আছে যাঁরা কুঁড়ি বছর পর্যন্ত অপেক্ষা করতে পারে না। ফলে খুব কম বয়সে বাবা মা হয়ে যায়, সংসারে চাপ এসে পড়ে। যার কারণে তাঁদের জীবনের অর্ধেক সখ অপূর্ণ রয়ে যায়। এই জন্যই ছেলে হোক বা মেয়ে আগে নিজের পায়ে দাঁড়িয়ে তার পরে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হও। এতে তোমার ও ভালো সমাজের ও ভালো। কারণ তুমি ভালো উপার্জন করলে সেটা খরচ করবে পরোক্ষ ভাবে এটা সমাজের জন্য ভালো। 

      আমরা মানি আর না মানি, আমি অবশ্য মানি- একটি মেয়ের থেকে একটি ছেলে যে কোন সিদ্ধান্ত অনেক ভেবে চিন্তে নেয়। এবং ওদের সিদ্ধান্ত সঠিক হয়। আর তারজন্য কিন্তু ছেলের বয়সটা বেশি হতে হবে। এতে সংসার সুন্দর হয়। 


স্বামী স্ত্রীর বয়স
                           সুুুখী দাাম্পত্য সঙ্গী 
                     চিত্র সূত্র- pixabay.com 


        মেয়েদের থেকে ছেলেরা একটু বড় হলে দুজনের দেখতে ভালো লাগে। ছেলে টিকে বেশ বর বর লাগে। দুজন দুজনের প্রতি সম্মান টাও বেড়ে যায়। একটা গাঢ় প্রেম তৈরি হয়। ঝকড়া কম হয়, মিল বেশি থাকে। ( ব্যতিক্রম ও আছে কিছু কিছু সময় সব হিসাব উল্টে যায়) স্বামী স্ত্রীর সম্পর্ক সুন্দর হয় দুজনের মানসিকতা ও বোঝাপড়ার উপর। 


   বিয়ে করার আগে অবশ্যই উপরের আর্টিকেল টি পড়ুন। 

   

     ● উচ্চতার অনুপাত:


            হ্যাঁ উচ্চতা ও স্বামী স্ত্রীর সম্পর্কের মধ্যে অনেক টা ভূমিকা রাখে। আমরা জানি একটি মেয়ের থেকে একটি ছেলে লম্বা হলে দেখতে ভালো লাগে। কিন্তু কতটা লম্বা হওয়া দরকার আজ এটা জানব। 

          একটি মেয়ের থেকে একটি ছেলের কমপক্ষে ১২ সেন্টিমিটার লম্বা হওয়া উচিত। সব থেকে সুন্দর হয় ১০ সেন্টিমিটার লম্বা হলে। তাহলে দুজনকে মানায় ভালো। 

           ছেলেদের শরীর যত বলিষ্ঠ হবে, উঁচু লম্বা হবে, মেয়েরা তত নিরাপত্তা বোধ করবে। তাই ছেলেদের শরীরের প্রতি যত্নশীল হওয়া উচিত। মেয়েরা সব থেকে বেশি মুগ্ধ হয় ব্যক্তিত্ব পূর্ণ ছেলে দেখে। 




   ● বেতনের অনুপাত:


               অর্থ একটি সম্পর্কের মধ্যে দারুণ ভূমিকা পালন করে। একটা সময় অনেকেই আবেগ ঘন হয়ে বলে  থাকে, প্রেমের কাছে অর্থ তুচ্ছ। কিন্তু বাস্তব মোটেও সে কথা বলে না। 

           অর্থ না থাকলে প্রেম শুধু জানলা নয়, ঘরের মধ্যে  ছোট্ট ক্ষুদ্র ফাঁক থাকলেও সেখান দিয়েই পালাবে। 

     আইন অনুযায়ী একটি ছেলের বয়স একুশ হলে বিয়ে করার অনুমতি মেলে। কিন্তু সত্যি কথা বলতে,  তখন কোন ছেলেই নিজের পায়ে দাঁড়াতে শেখে না। ওটাই কেরিয়ার তৈরি করার উপযুক্ত সময়। 

       একুশ থেকে আঠাশ বছর পর্যন্ত একটি ছেলের নিজেকে তৈরি করতে সময় লেগে যায়। এই কটা বছর যদি একটু ধৈর্য্য ধরে একবার নিজের কেরিয়ার গঠন করে নেওয়া যায় তাহলে বাদবাকি জীবন কাটাবে নিশ্চিতভাবে। কিন্তু এই সময় টা তে যদি জীবনের আনন্দ উপভোগ কর তাহলে ত্রিশের পর থেকে বাকি জীবন টা কাটবে দুঃখে।  এবার পছন্দ আমাদের হাতে। তবে যদি কেউ আঠাশের আগেই জীবনে দাঁড়িয়ে যেতে পারে তাহলে তো খুব ভালো।

      তবে জীবনে দাঁড়ানো মানে, এই নয় যে, একটা যে কোন কর্মস্থানে যোগ দিলেই হলো। কর্মক্ষেত্রে যুক্ত হওয়ার পরে নিজেকে পরিপূর্ণ ভাবে গোছাতে বেশ সময় লাগে। 

       আমি মনে করি,  বর্তমানে একটি ছেলেকে যেমন নিজের পায়ে দাঁড়িয়ে তার পরে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হওয়া উচিত ঠিক তেমনি একটি মেয়েকেও এই একি পদ্ধতি অবলম্বন করা উচিত।

        তার পরেই সংসার সুন্দর হবে। দুজনের পূর্ণ সহযোগিতায় সম্পর্কের সুস্থতা বহন করে। 


      ● সামাজিকতা:


              হ্যা,  সঠিক বয়স না হলে আমরা সামাজিকভাবে সব কিছু গুছিয়ে কাজ করতে পারি না। একটা নির্দিষ্ট বয়সের পর আমাদের মধ্যে সামাজিক দায়বদ্ধতা তৈরি হয়। আমরা পরিবার পরিজন সম্পর্কে যত্নশীল হই। 

         একটা আঠাশ বছরের ছেলে বিয়ের পরে তার শ্বশুরবাড়িতে গিয়ে যে দায়িত্ব বা মানবিকতা দেখাবে কুঁড়ি বছরের একটি ছেলের মধ্যে সেই পরিপক্বতা আসবে না। 


            আবার একটি পরিণত মেয়ে যেভাবে তাঁর শ্বশুরবাড়ির সবাই কে বুদ্ধি করে মানিয়ে চলতে সক্ষম হবে একটা কম বয়সের মেয়ের মধ্যে সেই বোধবুদ্ধি তৈরি হবে না। 

      এই কারণে একটু সময় নিয়ে নিজে মানসিকভাবে পরিপুষ্ট হয়ে তার পরে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হওয়া উচিত। 


                                উপসংহার 


      পরিশেষে একটা কথাই বলার,  বিবাহের ক্ষেত্রে কখনোই তাড়াহুড়ো করা উচিত নয়। অনেক ভেবে সিদ্ধান্ত নেওয়া প্রয়োজন । জীবনের বেশিরভাগ অংশটা কাটে এই সম্পর্কের মধ্যে, তাই এর গুরুত্ব অপরিসীম।


            স্বামী স্ত্রীর মধ্যে বয়সের ব্যবধান যাইহোক না কেন, যদি দুজনের মনোভাব সুন্দর হয় তাহলে তাঁদের জীবন ও সুন্দর হবে। 


ধন্যবাদ।

তথ্যসূত্র : সংগৃহীত এবং নিজস্ব মতামত।

চিত্র সূত্র: pixabay.com 

TAGS,  Relationship tips,  marriage wedding. 

              
               

             

কোন মন্তব্য নেই:

Blogger দ্বারা পরিচালিত.